তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত ও নিয়ম

তাহাজ্জুদের নামাজ অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও ফযিলতপূর্ণ ইবাদত। তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নাত। নবী করীম (সাঃ) হরহামেশা এ নামাজ নিয়মিত পড়তেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. কে তা নিয়মিত আদায় করার জন্য উদ্বুদ্ধ করতেন। পবিত্র কুরআনে তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য বিশেষভাবে তাকিদ করা হয়েছে।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত




  • [message]
    • ##check## তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত আরবিতে
      • نَوَايْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلَّّهِ تَعَالَى رَكْعَتَىْ صَلَوةِ التَّهَجُّدِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللَّهِ تَعَالَى مُتَوَجِّهًا اِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللَّهُ اَكْبَرُ
  • [message]
    • ##check## তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত বাংলা উচ্চারণ
      • নাওয়াইতু আন উসালি্লয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকা’আতাই সালাতিল তাহাজ্জুদী সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।




  • [message]
    • ##check## তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত বাংলায়
      • আমি কিবলামুখী হয়ে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দুই রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করছি, আল্লাহু আকবার।

তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম

তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন সুরা নেই। যে কোন সুরা দিয়েই এই নামাজ আদায় করা যাবে। তবে যদি বড় সুরা বা আয়াত মুখস্ত থাকে, তবে সেগুলো দিয়ে পড়াই উত্তম। কারন রাসুল (সাঃ) সব সময় বড় বড় সুরা দিয়ে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করতেন। তাই আমাদেরও বড় সুরা মুখুস্ত করে, তা দিয়ে তাহাজ্জুত নামাদ আদায় করা উচিৎ।

যাইহোক, বড় সুরা মুখুস্ত না থাকলে যে কোন সুরা দিয়েই নামাজ আদায় করা যাবে। নিয়ম হল ২রাকাত করে করে, এই নামাজ আদায় করা। প্রত্যেক রাকাতে সুরা ফাতিহা পড়ার পর, অন্য যে কোন সুরা মিলানো। এভাবেই নামাজ আদায় করতে হবে।

আরো পড়ুন—

তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকআত?

সর্ব নিম্ন দু রাকআত। আর সর্বোচ্চ ৮ রাকআত পড়া উত্তম। তাহাজ্জুদের ৮ রাকাত নামাজ আদায় করার পরে, বিতর ৩ রাকাত নামাজ পড়া। রাসুল (সাঃ) তাহাজ্জুদের নামাজ বেশিরভাগ সময় ৮ রাকাত পরতেন এবং এর পর বিতরের নামাজ পরে মোট ১১ রাকাত পূর্ণ করতেন।
  • তাহাজ্জুদ নামাজ বিতরসহ ১৩, ১১, ৯ কিংবা ৭ রাকাত পড়া যায় (বুখারী, মুসলিম, মেশকাত ১০৬ পৃঃ)
  • প্রথমে দু’রাকাত ছোট ছোট সুরা মিলিয়ে হালকাভাবে পড়ে আরম্ভ করবে (মুসলিম, মেশকাত ১০৬ পৃঃ)
  • অতঃপর দু’রাকাত করে, তাহাজ্জুদের নামাজ সাত রাকাত পড়তে চাইলে দু’সালামে চার রাকাত পড়ে তিন রাকাত বিতর পড়বে । (বুখারী, মেশকাত ১০৬ পৃঃ)
বিঃদ্রঃ যদি এশার নামাজ পরে ভিতরের নামাজ পড়ে থাকেন, তবে তাহাজ্জুত নামাজ পড়ার পড়ে বিতর নামাজ পড়ার দরকার নেই। তখন ২ রাকাত থেকে শুরু করে ৮রাকাত তাহাজ্জুত নামাজ পরলেই হবে।

তাহাজ্জুদ নামাযের আগে করণীয়

হুযাইফা (রাযিঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) যখন তাহাজ্জুদ পড়তে উঠতেন তখন মিসওয়াক করতেন এবং আমাদেরকেও মিসওয়াক করার হুকুম দেয়া হত, আমরা যখন তাহাজ্জুদ পড়তে উঠতাম, অতঃপর নবী (সাঃ) অযু করতেন (মুসলিম) । তারপর নীচের দু’আ ও তাসবীহগুলি দশবার করে পড়তেন । তারপর নামাজ শুরু করতেন (আবু দাউদ, মেশকাত ১০৮ পৃঃ)
  • দশবার “আল্লাহু আকবার (আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ)
  • দশবার আলহামদুলিল্লাহ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্যই)
  • দশবার সুব্হানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী (আমি আল্লাহ প্রশংসার সাথে তাঁর পবিত্রতা ঘোষনা করছি)
  • দশবার সুব্হানাল মালিকিল কদ্দুস (আমি মহা পবিত্র মালিকের গুণগান করছি)
  • দশবার আসতাগফিরুলাহ (আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করছি)
  • দশবার লা ইলাহ ইল্লাল্লাহু (আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের যোগ্য আর কেউ নেই)
  • দশবার আল্লাহুম্মা ইন্নী আঊযুবিকা মিন দীক্বিদ্দুনিয়া ওয়া দীক্বি ইয়াওমিল ক্বিয়ামাহ (হে আল্লাহ! আমি এই জগতের এবং পরকালের সঙ্কট থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি)

কখন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তে হয়?

তাহাজ্জুদের অর্থ হল ঘুম থেকে উঠা। কুরআনে রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদের যে তাকীদ করা হয়েছে তার মর্ম এই যে, রাতের কিছু অংশ ঘুমিয়ে থাকার পর উঠে নামাজ পড়া। তাহাজ্জুদের মসনূন সময় এই যে, এশার নামাযের পর লোকেরা ঘুমাবে। তারপর অর্ধেক রাতের পর উঠে নামাজ পড়বে।

নবী (সাঃ) কখনো মধ্য রাতে, কখনো তার কিছু আগে অথবা পরে ঘুম থেকে উঠতেন এবং আসমানের দিকে তাকিয়ে সূরা আলে-ইমরানের শেষ রুকুর কয়েক আয়াত পড়তেন। তারপর মেসওয়াক ও অযু করে নামাজ পড়তেন।

অর্ধ রাতের পরে। রাতের শেষ তৃতীয়াংশে পড়া উত্তম। তাহাজ্জুদের মুল সময় মুলত রাত ৩ টা থেকে শুরু হয়ে ফজরের আযানের আগ পর্যন্ত থাকে। তবে ঘুম থেকে না জাগার সম্ভাবনা থাকলে ইশা সালাতের পর দু রাকআত সুন্নত ও বিতরের আগে তা পড়ে নেয়া জায়েয আছে। তবে পরিপূর্ণ তাহাজ্জুতের মর্যাদা পেতে হলে, এশার নামাযের পর ঘুমিয়ে রাত ২টা বা ৩টার দিকে উঠে নামাজ আদায় করতে হবে।

তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত না নফল?

এটি একটি নফল ইবাদত তবে তাহাজ্জুদের নফল নামাজকে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শ্রেষ্ঠ নফল ইবাদত হিসাবে অ্যাখ্যায়িত করেছেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর তাহাজ্জুদ নামাজ বাধ্যতামূলক ছিল। তাই তিনি জীবনে কখনো তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া থেকে বিরত হননি এবং সাহাবীদের এটা পালনে উৎসাহিত করতেন।

তাহাজ্জুদ নামাজের দোয়া

রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেন, ‘যখন তোমাদের কেউ রাত্রে জাগ্রত হয় ও নিম্নের দোআ পাঠ করে এবং আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে, তা কবুল করা হয়। আর যদি সে ওযূ করে এবং ছালাত আদায় করে, সেই ছালাত কবুল করা হয়’।

দোয়ার উচ্চারণ: লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু; লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। সুবহা-নাল্লা-হি ওয়াল হামদু লিল্লা-হি ওয়ালা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াল্লা-হু আকবার; ওয়ালা হাওলা ওয়ালা ক্বুউওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ। অতঃপর বলবে, ‘রবিবগফির্লী’ (প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা কর)। অথবা অন্য প্রার্থনার করবে।

অনুবাদ: আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর জন্যই সকল রাজত্ব ও তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা এবং তিনিই সকল কিছুর উপরে ক্ষমতাশালী। মহা পবিত্র আল্লাহ। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। আল্লাহ সবার চেয়ে বড়। নেই কোন ক্ষমতা নেই কোন শক্তি আল্লাহ ব্যতীত’।

বুখারী, মিশকাত হা/১২১৩ ‘রাত্রিতে উঠে তাহাজ্জুদে কি বলবে,অনুচ্ছেদ-৩২। এছাড়া অন্যান্য দো‘আও পড়তেন। মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১১৯৫; আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১২০০, ‘রাত্রির ছালাত’ অনুচ্ছেদ-৩১

স্ত্রী মায়মূনা (রাঃ)-এর ঘরে তাহাজ্জুদের ছালাতে উঠে আকাশের দিকে তাকিয়ে তিনি সূরা আলে ইমরানের ১৯০ আয়াত থেকে সূরার শেষ অর্থাৎ ২০০ আয়াত পর্যন্ত পাঠ করেন’ (বু: মু:)। একবার সফরে রাতে ঘুম থেকে উঠে আকাশের দিকে তাকিয়ে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) সূরা আলে ইমরান ১৯১-৯৪ আয়াত পাঠ করেছেন (নাসাঈ)।

একবার তিনি (গুরুত্ব বিবেচনা করে) সূরা মায়েদাহ ১১৮ আয়াতটি দিয়ে পুরা তাহাজ্জুদের ছালাত শেষ করেন’ (নাসাঈ)। মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১১৯৫; নাসাঈ, মিশকাত হা/১২০৯; নাসাঈ, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/১২০৫, ‘রাত্রির ছালাত’ অনুচ্ছেদ-৩১; আহমাদ হা/২১৩৬৬; মির‘আত ৪/১৯১

তাহাজ্জুদের নামাজ শেষে হাত তুলে দোয়া

তাহাজ্জুদসহ যেকোন নফল সালাতে সেজদায় যেয়ে কিংবা সাধারন ভাবে হাত তুলে দোয়া করার সময়ও মহান আল্লাহর গুনারলীর সাথে মিল রেখে দোয়া করতে হবে। ফরজ,সুন্নত, ওয়াজিব কিংবা বিতির নামাজে সেজদায় যেয়ে কিছু বলা, সঠিক নয়।

তাহাজ্জুদ নামাযের ফজিলত

‘তাহজ্জুদ’ মূলত একটি আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ রাত জাগরণ বা নিদ্রা ত্যাগ করে রাতে নামাজ পড়া। শরিয়তের পরিভাষায় রাত দ্বিপ্রহরের পর ঘুম থেকে জেগে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য যে নামাজ আদায় করা হয় তা-ই ‘সালাতুত তাহাজ্জুদ’ বা তাহাজ্জুদ নামাজ। তাহাজ্জুদ নামাজের ব্যাপারে বিশেষভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে। তাহাজ্জুদ নামাজ যেকোনো সময়ই অত্যধিক ফজিলতের কারণ।

তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত সব নফল ইবাদত অপেক্ষা অধিক এবং এটি আল্লাহর কাছে অতি প্রিয়। যারা তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন এবং অপরকে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেন, তারা আল্লাহর অপার রহমতের মধ্যে বিচরণ করেন।

হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ওই ব্যক্তির ওপর রহমত নাজিল করেন, যিনি রাতে নিদ্রা থেকে জেগে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন এবং তার স্ত্রীকে নিদ্রা থেকে জাগিয়ে দেন। অতঃপর তিনি (তার স্ত্রী) তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন। এমনকি যদি তিনি (স্ত্রী) ঘুম থেকে জাগ্রত হতে না চান, তাহলে তার মুখে পানি ছিটিয়ে দেন।’ -আবু দাউদ ও নাসাঈ

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর তাহাজ্জুদ নামাজ বাধ্যতামূলক ছিল। তাই তিনি জীবনে কখনো তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া থেকে বিরত হননি। তবে উম্মতে মুহাম্মদির জন্য এটা সুন্নতে গায়রে মুয়াক্কাদা অর্থাৎ এ নামাজ আদায় করলে অশেষ পুণ্য লাভ করা যায়, কিন্তু আদায় করতে না পারলে কোনো গুনাহ হবে না।

তাহাজ্জুদ নামাজ রাত দ্বিপ্রহরের পরে পড়তে হয়। মধ্যরাতে যখন লোকেরা গভীর নিদ্রায় আচ্ছন্ন। সুবহে সাদিক হয়ে গেলে এ নামাজ আর পড়া যায় না। যদি রাত দ্বিপ্রহরের পর নিদ্রা থেকে জাগ্রত হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে এশার নামাজের পর এবং বিতরের আগে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া অবকাশ রয়েছে। অবশ্য তাহাজ্জুদ নামাজ রাত দ্বিপ্রহরের আগে পড়লে সওয়াব কম পাওয়া যায়। রাতের শেষাংশে পড়লে সওয়াব বেশি পাওয়া যায়।

তাহাজ্জুদ নামাজ চার রাকাত পর্যন্ত পড়া যায়। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) তাহাজ্জুদ নামাজ কখনো ৪ রাকাত, কখনো ৮ রাকাত এবং কখনো ১২ রাকাত পড়েছিলেন। তবে দুই রাকাত-দুই রাকাত করে তাহাজ্জুদ নামাজ কমপক্ষে ৪ রাকাত আদায় করা উচিত।

কিন্তু যদি কেউ এ নামাজ ২ রাকাত আদায় করেন, তাহলেও তার তাহাজ্জুদ আদায় হবে। এটাকে অবশ্য অনেক ইসলামি চিন্তাবিদ নিরুৎসাহিত করেছেন। আলেমরা তাহাজ্জুদের নামাজের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রক্ষার কথাও বলেছেন। অর্থাৎ একদিন অনেক রাকাত, আরেক কম কিংবা আরেকদিন পড়াই হলো না- এমনটি নয়। যাই পড়া হোক সেটা যেনো নিয়মিত হয়।

হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এশার পর দুই বা ততোধিক রাকাত নামাজ পড়ে নেয়, সে হবে তাহাজ্জুদের ফজিলতের অধিকারী।’

তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কালে কেরাতের সময় কোরআনে কারিমের আয়াত যথাসম্ভব বেশি পরিমাণে তেলাওয়াত করা উত্তম। যদি বড় সূরা মুখস্থ থাকে, তাহলে তাহাজ্জুদ নামাজে বড় সূরা তেলাওয়াত করা। বড় সূরা মুখস্থ না থাকলে যে কোনো সূরা দিয়েই নামাজ আদায় করা যাবে। তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য আলাদা কোনো নিয়ম নেই। দুই রাকাত করে এই নামাজ আদায় করতে হয়। প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতেহা পড়ার পর, অন্য যে কোনো সূরা মিলানো। এই নিয়মই উত্তম।

হাদিসে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কারী ব্যক্তি অধিক সম্মানের অধিকারী বলেও ঘোষণা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমানদের মধ্যে আল কোরআনে অভিজ্ঞ ও তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কারী ব্যক্তি সম্মানের অধিকারী হবেন।’ –বায়হাকি

COMMENTS

BLOGGER: 1
  1. রাসূল (সঃ) এর উপর এক ওয়াক্ত নামাজ ফরজ ছিল সেটা হলো তাহাজ্জত। (আল হাদিস )এই কথাটা অনেকেই জানে না।

    ReplyDelete
কমেন্ট করার নিয়মঃ
ব্যাকলিংক পাওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে কোন কারণ ছাড়া লিংকিং কমেন্ট করা হলে সেই সকল কমেন্ট অনুমোদন করা হবে না। তবে যুক্তিসঙ্গত কারনে লিংলিংক কমেন্ট করলে সেগুলো যাচাই বাছাই করার পর অনুমোদন করা হবে। তাছাড়া আমরা সবসময় জিরো স্প্যামিং নীতি অনুসরণ করি। সো বি কেয়ারফুল...

Name

Adsense,5,Affiliate,4,Android,10,Android Tricks,10,Banglalink,3,Banking,6,Biography,1,Blog Design,11,Blogger Theme,1,Blogger Widgets,4,Blogspot SEO,7,Computer,8,Create Blog,5,Digital Marketing,1,Earnings,33,Education,10,Facebook,11,Freelance,2,GP SIM,5,How To,20,Islamic,15,Job Circular,3,Mim,1,Movie,5,Pined,2,Prayer,1,Pro News,7,Quran,3,Robi SIM,8,SEO,24,SEO Tips,17,Social Media,60,Tech,5,Telecom,28,Windows Tricks,5,WordPress,2,YouTube,9,
ltr
item
ব্লগার বাংলাদেশ: তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত ও নিয়ম
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত ও নিয়ম
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত, তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম, তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত বাংলা উচ্চারণ, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম, তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার নিয়ম
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjPW67FHaSIfvHDkW-od9oyI3TJYLn1eO3RQQBVY85sQufv3mgNr8NBHtkvaqSb-NipymgcG0zre7bTkmK91wDrQD_5tcm99hOM1GG0wjtvELD2LIYOSSK5-YrJh1FplFsmd1dbrkKUTbY/w400-h176/tahajjud-namaz-niyat.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjPW67FHaSIfvHDkW-od9oyI3TJYLn1eO3RQQBVY85sQufv3mgNr8NBHtkvaqSb-NipymgcG0zre7bTkmK91wDrQD_5tcm99hOM1GG0wjtvELD2LIYOSSK5-YrJh1FplFsmd1dbrkKUTbY/s72-w400-c-h176/tahajjud-namaz-niyat.jpg
ব্লগার বাংলাদেশ
https://www.bloggerbangladesh.com/2021/04/tahajjud-namaz-niyat.html
https://www.bloggerbangladesh.com/
https://www.bloggerbangladesh.com/
https://www.bloggerbangladesh.com/2021/04/tahajjud-namaz-niyat.html
true
1297988252866731047
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL বিস্তারিত পড়ুন Reply Cancel reply Delete By Home PAGES POSTS View All জনপ্রিয় পোস্ট পড়ুন LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy Table of Content